আমার কথা

একটি কথা না বললেই নয়। আমার বন্ধুরা আপনারা দেখে থাকবেন হয়তো আমার সব ব্লগ এবং ওয়েবগুলোতে জাতির জনক বংগবন্ধু এবং জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিষয়াদিই সবচে' গুরুত্ব পেয়ে থাকে। আমি সব সময় তাদের কথাই বলি কারন এর ছাড়া আমার নিজের কোন কথা বলার নেই। কারন আমার তো কোন অবদান জাতির জন্য, দেশের জন্য সর্বোপরি দেশের মানুষের জন্য নেই বা ছিলোওনা। কাজেই ঘুরে ফিরে আমার এই ১৬০ টি ব্লগ এবং ওয়েব সাইটে জাতিরজনক এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার কথাই বলার চেষ্টা করেছি। আমার এই প্রবাসের এতোগুলো বছরে গড়ে তোলা সেই যে যেদিন থেকে ইন্টারনেট চালু হল সেদিন থেকে অদ্যাবধি এই যে অবিরাম কম্পিউটারে বসে বসে দিন নেই রাত নেই যে ছবিগুলো দেখতে অসুন্দর, সেটিকে সুন্দর করার ব্যর্থ প্রয়াস।অনেকগুলো আবার অনেক সময় কি জানি প্রফেশনাল ডিজাইনারদের কাজের চেয়েও অনেক সুন্দর হয়ে গেছে। যা' আমার সব ব্লগগুলোতে ধরে রাখার চেষ্টা করেছি। কোন নেতা আমার প্রশংসা করলো বা কোন নেতা আমার সাইটতুলো দেখলো বা না দেখলো তাঁর জন্যে আমি এতোটুকু পিপাসিত নই, কষ্ট লাগবে যদি আমার অক্ষমতার কারনে এ গুলো ক্রমানয়ে বিলুপ্ত হয়ে যায়।সেই যে মুক্তিযদ্ধ শেষে জাতিরজনক আমাকে চাকুরী দিলেন। পেয়েছিলাম জীবনের ঠিকানা কিন্তু পথভ্রষ্ট পথিক হারিয়েছে তাঁর গন্তব্যের ঠিকানা। জীবনের ১৮ টি বছর এই দেশের সরকার/সরকারী আমলা সকল রাজনইতিক দল ও তাদের কর্মকাণ্ড একান্ত নিকট থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। সেই খুনি মোস্তাক থেকে শুরু করে আব্দুস সাত্তার, সায়েম,জিয়া এই এরশাদ পর্যন্ত সবার সাথেই হাত মেলানোর অনেকবার সুযোগ পেয়েছি। একান্ত কাছে থেকে অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে চেয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে দেখার সুযোগ আমার হয়েছিলো। বক্ষে জড়িয়ে ধরে হু হু করে বোকার মতো কেদেছিলাম নেদারল্যান্ড থেকে আসা এক ঝাক সাংবাদিক, মরহুম আবু সাঈদ চৌধুরী, তাজুদ্দিন আহমেদ, ক্যাপ্টেন মন্সুর আলী,সয়েদ নজরুল ইসলাম এর সামনে যেদি প্রথম জাতিরজনকের সাথে দেখা করার সুযোগ পেয়েছিলাম ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে। জাতির জনকের রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী হলেও ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে নেত্রীত্ব দেবার সুযোগ পাইনি। যতোটা পেরেছি কাজ করেছি। গান লিখেছি, সুর দিয়েছি, গেয়েছি। সেটি জীবীকার নিষ্ঠুর প্রয়োজনে এবং আমার সঙ্গীত সাধনা থেকে পিছিয়ে পড়ার ভয়ে। আমার সে সচিবালয়ের চাকরীটি ১৯৯১ সালে হারিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলাম । সেই যে পালিয়ে বেড়ানো আর তো ঘরে ফেরা হয়নি। আজ আই শেষ বয়সে ঘরে ফিরতে ভীষণ ইচ্ছে করেফিরে পেতে ইচ্ছে করে জিপিও অফিসের সামনের পুলিশ ও জনতার দুর্দান্ত নিয়ন্ত্রণহীন সংঘর্ষের সেই সে ১৯৯০ সাল। নিজের চাকরী ফেলে আওয়ামী লীগ অফিসে আড্ডা দেয়া আর আলো হ্যালোর সাথে পুলিশের টিয়ার গ্যাস ক্যাস করে আবার পাল্টা পুলিশের গায়ে ছুঁড়ে মারা। ইচ্ছে করে ২৩ ন্য বঙ্গবন্ধু এভিনিউ তে আওয়ামী লীগের জনসভায় বঙ্গবন্ধুর গান গাইতে। আজ কেনো হঠাত এ কথা লিখছি। আমি নিজেও জানিনা। তবে হ্যা, বন্ধুগণ, যদি আমি মুক্তি সব কিছু ফেলে চলে যাই, তাহলে আমার এই সব ব্লগগুলো চলবে কিনা? কে করবে এর আপডেট অথবা সংস্করণ? যাকে আমার সব পাসওয়ার্ড দিয়ে যেতে পারি। এ ব্লগগুলো যেন চলে অনাদিকাল পর্যন্ত যতোদিন থাকে এই বিশ্ব ভ্রমান্ড, নেতা নেত্রী দল সরকার জনগণ আর জাতিরজনকের এই সুন্দর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ।http://muktimusician.weebly.com

As desired by the Honorable Prime Minister/President of Bangladesh Awami League, Deshratna Sheikh Hasina and Home Minister Adv. Sahara Khatun to publish the whole story of Masterminds Bangabandhu killings on 15 august 1975 and 21 Grenade attack to awami league rally’s in 2004 to kill Sheikh Hasina and Awami leaders including brutal torture, rape and money laundering story of 2001-2006 by bnp jamat. Please tell your friends and well wisher to send this message to all of our beloved awami league, jubo league, chatro league, volunteers league, soinik league, Bangabandhu porisad, Bangabandhu ainjibi porisad & other co organization of BAL worldwide.

Friday, January 22, 2010

MUKTHI SHENADHER MILON MELA AT KALKINI


Freedom Fighter Abdul Mannan Talukdar in The Victory Day 2009, upazila administration celebrated the freedom fighters at Syed Abul Hossain University College ground.


My field commander Md.Sikim Ali, Subedhar Naek (Ex Military gunner in the middle) The Victory Day 2009, upazila administration celebrated the freedom fighters at Syed Abul Hossain University College ground.


I embraced  Kalkini Thana Commander Md. Mojibur Rahman & Freedom Fighter Abdul Mannan Talukdar in The Victory Day 2009, upazila administration celebrated the freedom fighters at Syed Abul Hossain University College ground.


All the Freedom Fighters with the old 3/3 rifles in The Victory Day 2009, upazila administration celebrated the freedom fighters on the victory day 2009 at syed abul hossain university college ground.

No comments:

Post a Comment

thanks for your important comments